পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়-পা ফাটা দূর করার ক্রিম বাংলাদেশ

প্রিয় পাঠক, পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় এবং পা ফাটা দূর করার ক্রিম বাংলাদেশ এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি পা ফাটার মতো অস্বস্তিকর সমস্যার সম্মূখীন হয়ে থাকেন এবং একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়
সেই সাথে আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে যে, কেন ফাটে, কোন ভিটামিনের অভাবে পা ফাটে এ সম্পর্কে সহ পা ফাটা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নিন।

ভূমিকা

পা ফাটা খুবই অস্বস্তিকর এবং বিব্রতকর একটি সমস্যা। কেননা এই সমস্যার সময় বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মূখীন হতে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হয়ে। যেমন- অনেকের পায়ের ফাটা স্থান দিয়ে অনেক সময় রক্তক্ষরনের মতো জটিলতাও দেখা যায়। যার ফলে অনেক সময় ইনফেকশন ও হতে পারে।

বিশেষ করে শীতকালে পা বেশি ফাটে। কেননা শীতকালে বাতাসের আদ্রতা অনেক কম থাকে। যার ফলে আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। আর আমাদের এই ত্বকের শুষ্কতার জন্যেই মূলত আমাদের পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়, যা খুবই প্যারাদায়ক হয়ে উঠে আমাদের জন্য। একই সাথে অস্বস্তিকর হয়ে উঠে।
আর এই পা পাটার মতো অস্বস্তি ও বিব্রতকর সমস্যা সমাধানের জন্য রয়েছে বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানি বিভিন্ন ক্রিম, যা ব্যবহারের ফলে আমাদের এই সমস্যা দূর হয়ে যায়। তবে ক্রিম ছাড়াও বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় আছে, যার মাধ্যমে পা ফাটার মতো সমস্যা সহজেই দূর হয়ে যায়।

আজকের আর্টিকেলের পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় সহ পা ফাটা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং পা ফাটা রোধে করণীয় সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে।

পা ফাটার কারণ

বিভিন্ন কারনে এই পা ফাটার মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে। আর এই সমস্যা সৃষ্টির অন্যতম কারন হল-
  • সব সময় খালি পায়ে হাটা।
  • শক্ত জুতা পরিধান করা।
  • দীর্ঘ সময় ভেজা জুতা পরিধানে।
  • ক্ষেত খামারে খালি পায়ে কাজ করার কারনেও পা ফাটতে পারে।
  • ধুলাবালির মধ্যে খালি পায়ে কাজ করা।
  • অতিরিক্ত পা ঘামার জন্য।
  • দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করার জন্য।
  • পর্যাপ্ত পানি পান না করা বা পানি শূন্যতা ।
  • ভিটামিনের অভাব।
  • অতিরিক্ত শীতের কারনে।
  • এক্সিমা এমন এক ধরনের ত্বকের রোগ যার প্রভাবের ফলে পা ফাটতে পারে।
  • মূলত এগুলোই পা ফাটার কারণ। এছাড়াও বিভিন্ন রোগের জন্যেও অনেক সময় পা ফাটে।

পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে

পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। যার জন্য আমাদের শরীরে সেই ভিটামিন গুলোর অভাবের কারনে পা ফাটলেও আমরা সেটা টের পাইনা। যার ফলে পা ফেটে যায়। আর যখন আমরা বুঝতে পারি যে ভিটামিনের অভাবে এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।

আর পা ফাটার একাধিক কারনের মধ্যে ভিটামিনের অভাব অন্যতম। আর যে সব ভিটামিনের অভাবে পা ফাটে, সেই ভিটামিন গুলো হল- ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-সি, ভিতামিন-ই। এই ভিটামিন গুলোর অভাবেই মূলত আমাদের পা ফাটার সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। যা ফলে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মূখীন হতে হয়।
কেননা বিশেষ করে ভিটামিন-বি এবং ভিটামিন-সি আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে, কিন্তু যখন এই ভিটামিনের অভাব আমাদের শরীরে দেখা দেয় তখন আমাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি এই পা ফাটার মতো সমস্যা প্রকট হয়ে যায়। সুতরাং শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে ভিটামিন খেতে পারেন।

পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়

শীতের মৌসুমে বাতাসের আদ্রতা কম থাকা অনেকের পা ফাটার মতো অস্বস্তিকর সমস্যার সম্মূখীন হয়ে থাকেন। এই পা ফাটার সমস্যা থেকে মুক্তির বেশ কিছু উপায় রয়েছে, সেগুলো যদি আপনি মেনে চলতে পারেন, তাহলে আপনার পা ফাটার মতো সমস্যা দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।

পা ফাটার সমস্যা দূর করতে চাইলে আপনি বিভিন্ন ধরনের পা ফাটা দূর করার ক্রিম বাজারে পাওয়া যায়, সেই ক্রিম গুলো ব্যবহার করলে এই পা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও বেশ কিছু প্রাকৃতিক বা ঘরোয়া উপায় আছে যেগুলো করলে পা ফাটার সমস্যা চিরতরে দূর হয়ে যাবে। নিম্নে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল-

পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় 

অ্যালোভেরা জেল ও অলিভ অয়েলের প্যাক: প্রথমে আপনাকে অ্যালোভেরা জেল ও অলিভ অয়েলে একটি বাটিতে নিয়ে ভালো ভাবে মিশ্রণ করে প্যাক তৈরি করে নিতে হবে। তারপরে পা এর ফাটা স্থানে প্যাকটি ব্যবহার করতে হবে। তবে আপনি চাইলে এই প্যাক যেকোনো সময় ব্যবহার করতে পারবেন।
তবে এই প্যাকটি ব্যবহারের পরে পায়ে মোজা ব্যবহার কররে হবে। এই নিয়ম মেনে কিছুদিন ব্যবহার করলে পায়ের ত্বক আগের থেকে অনেকটাই মসৃণ হয়ে যাবে ফলে পা ফাটা দূর হয়ে যাবে। সুতরাং আপনি যদি আপনার পা ফাটার সমস্যা চিরতরে দূর করতে চান, তাহলে এই প্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।

গোলাপ জল ও গ্লিসারিন: পা ফাটার সমস্যা চিরতরে দূর করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে গোলাপ জলের সাথে সামান্য পরিমান গ্লিসারিন মিশ্রণ ভালোভাবে করে নিতে হবে। আর এই মিশ্রণটি পায়ের ফাটা স্থানে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে সারা রাত রেখে দিতে হবে, এতে করে দ্রুতই পা ফাটার মতো বিব্রতকর সমস্যা দূর হয়ে যাবে। পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।

শীতে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়

প্রেট্রোলিয়াম জেলি ও ভিটামিন ই: পা ফাটা দূর করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রেট্রোলিয়াম জেলি নিতে হবে এবং এর সাথে ২/৩টা ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়ে ভালো ভাবে মিশ্রণ করে নিতে হবে। এরপর রাতে ঘুমানোর আগে মিশ্রণটি ভালোভাবে পায়ে ম্যাসাজ করতে হবে, এতে করে দ্রুতই আপনার পা ফাটা দূর হয়ে যাবে।

ভ্যাসলিন ও লেবুর রস: পা ফাটার মতো বিব্রতকর সমস্যা দূর করার জন্য ভ্যাসলিন ও লেবুর রস বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এর জন্য আপনাকে ভ্যাসলিনের সাথে কয়েক ফোটা লেবুর রস ভালোভাবে মিশ্রণ করে নিতে হবে। এর পরে পায়ে ভালোমতো ম্যাসাজ করতে হবে। আর নিয়মিত এই মিশ্রণটি ব্যবহার করলে পা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

মধু ও পানি: পা ফাটার সমস্যা দূর করার জন্য আদা বালতি কুসুম গরম পানির সাথে এক কাপ পরিমান মধু ভালোভাবে মিশ্রণ করে নিতে হবে। তারপর পা ২০-৩০ মিনিট মধু মিশ্রিত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। আর এই নিয়মে মধু মিশ্রিত পানি ব্যবহার করলে আপনার পা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

মোমবাতির মোম ও সরিষা তেল: মোমবাতির মোমের সাথে সামান্য পরিমান সরিষার তেল ভালোভাবে মিশ্রণ করে নিতে হবে। এর পরে পায়ের ফাটা স্থানে মিশ্রণটি লাগিয়ে সারারাত রেখে দিতে হবে। এতে করে দ্রুতই পায়ের ফাটা দূর হয়ে যাবে।

স্ক্রাব: পা ফাটা দূর করার জন্য আপনি চাইলে স্ক্রাব তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। এর প্রথমে আপনাকে চালের গুঁড়া, মধু, লেবুর রস, দুধের সর নিতে হবে এবং এই উপাদান গুলো ভালোভাবে মিশ্রণ করে ঘরোয়া স্ক্রাব তৈরি করে নিতে হবে। এর পরে গরম পানিতে পা কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখাতে হবে।

এরপরে এই স্ক্রাব বা মিশ্রণটি লাগিয়ে নিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিতে হবে। এরপরে ভালোভাবে হাত দিয়ে ঘোষে ঘোষে তুলে ফেলতে হবে। আর এতে করে দ্রুতই পায়ের ফাটা দূর হয়ে যাবে। সুতরাং আপনি যদি পা ফাটার সমস্যা দূর করতে চান, তাহলে এই স্ক্রাবটি ব্যবহার করতে পারেন।

ঝামা পাথর: পা ফাটা দূর করার জন্য ঝামা পাথর ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে কুসুম গরম পানিতে কিছুক্ষণ পা ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর ঝামা পাথর দিয়ে ঘোষতে হবে, এতে করে পায়ের মৃত চামড়া বা কোষ উঠে যাবে। এগুলোই পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায়।

বিঃদ্রঃ অতিরিক্ত পা ফাটা হলে অবশ্যই দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

গরমে পা ফাটা দূর করার উপায়

অনেকেই আছেন যাদের শীতকালের মতো গরমের সময়েও এই পা ফাটার মতো বিব্রত সমস্যায় ভুগে থাকেন। যার ফলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সমস্যার সম্মূখীন হতে হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য আপনি চাইলে অ্যালোভেরা জেল, গোলাপজল, ভ্যাসলিন, লেবুর রস, মধুর আর্টিকেলের উপরের অংশে বর্ণিত নিয়ম অনুসারে ব্যবহার করতে পারেন।
এতে করে আপনার পা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাবে। সুতরাং আপনি যদি গরমে পা ফাটার সমস্যা দূরত করতে চান, তাহলে উপরক্ত নিয়ম গুলো অনুসরন করতে পারেন। কেননা গরমে পা ফাটা দূর করার উপায় এগুলোই।

সারাবছর পা ফাটা

অনেকেই আছেন যাদের শীতকালে এই পা ফাটার সমস্যা হয়ে থাকে, আবার অনেকের গরমের সময়েও এই সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আবার এমনও অনেক ব্যক্তি আছেন, যাদের সারাবছর পা ফাটার মতো বিব্রতকর সমস্যা হয়ে থাকে, তো আপনার যখনই পা ফাটার মতো সমস্যা হোক না কেন, এ সমস্যা সমাধানের জন্য...

আজকের আর্টিকেলে বর্ণিত উপরের নিয়ম গুলো মেনে চলতে পারেন, এতে করে আপনার পা ফাটার মতো সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। আর আপনি যদি উপরের অংশ টুকু না পড়ে এখানে চলে আসেন, তাহলে অনুগ্রহ করে বিস্তারিত পড়ে নিবেন।

পা ফাটা দূর করার ক্রিম বাংলাদেশ 

পা ফাটা দূর করার জন্য আমাদের দেশে বিভিন্ন নামি দামি ব্রান্ডের ক্রিম পাওয়া যায়। কিন্তু বাজারে নকল ও নিম্নমানের পণ্যের ভিড়ে আসল পণ্য খুঁজে পাওয়া একটি কষ্টসাধ্য ব্যাপার। এরচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক ভাবে আপনার সমস্যা সমাধান করা। তবে পা ফাটা ক্রিম আপনি চাইলে ব্যবহার করতে পারেন।
আর এই পা ফাটা ক্রিম ব্যবহারের জন্য অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। পা ফাটা ক্রিমের নাম হল- কিউট ক্যাট নামের একটি ক্রিম আছে যেটি ব্যবহার করলে পা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যায়। এছাড়াও বাজারে অনেক ক্রিম রয়েছে যেগুলো আপনি ফার্মেসী দোকানে এবং কসমেটিসক্স এর দোকানে পেয়ে যাবেন।

পা ফাটা কিভাবে দূর করা যায়?

প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে শুরু থেকে এই পর্যন্ত এসে থাকেন, তাহলে ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে, পা ফাটা কিভাবে দূর করা যায় এ সম্পর্কে। সুতরাং আপনি যদি আর্টিকেলের উপরের অংশ পড়ে না থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পড়ে নিবেন।

পা ফেটে যায় কেন?

পা ফেটে যায় কেন এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়ে থাকেন, এর উত্তর হল- অনেক কারনেই ফাটে কিন্ত বিশেষ করে শীতকালে পা বেশি ফাটে। কেননা শীতকালে বাতাসের আদ্রতা অনেক কম থাকে। যার ফলে আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়

শীতকালে পা ফাটে কেন?

শীতকালে পা ফাটে কেন এ সম্পর্কেও অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন, এর উত্তর হল- শীতকালে বাতাসের আদ্রতা কম থাকে, যার ফলে পা ফেটে যায়।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। সুতরাং আপনি যদি পা ফাটার মতো বিব্রতকর ও অস্বস্তিকর সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলে বর্ণিত নিয়ম গুলো মেনে চলতে পারেন। এতে করে আপনার সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ আর সমস্যাটি যদি মারাক্ত আকার ধারন করে অনুগ্রহ করে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পরিচতদের মাঝে শেয়ার করবেন।। আর আজকের আর্টিকেলের কোনো তথ্য ভুল প্রমাণিত হলে অনুগ্রহ করে সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। এতে করে আমরাও আমাদের ভুল সংশোধন করতে পারব।
প্রতিনিয়ত এরকম নিত্যনতুন তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েব সাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করন। আজকের আর্টিকেলটি আপনার মূলবান সময় ও ধৈর্য দিয়ে পড়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাকে জানায় অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;

comment url