কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়-রাতে ঘুম না আসার রোগের নাম কি
কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় এবং রাতে ঘুম না আসার রোগের নাম সম্পর্কে আপনি যদি জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
সেই সাথে আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে কি খেলে ঘুম কম, রাতে না ঘুমালে যেসব সমস্যা গুলো হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত পড়ুন।
আর বর্তমান সময়ে আধুনিকতার প্রভাবে আমাদের জীবনযাপন হয়ে পড়েছে অনিয়ন্ত্রিত। যার ফলে আমাদের অনিদ্রার সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এছাড়াও বিভিন্ন কারনে ঘুম না হতে পারে। শরীরে যদি ভিটামিনের অভাব কম থাকে, তাহলে এই ঘুম সমস্যা হতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে বেশ কিছু ভিটামিনের অভাবে আমাদের ঘুম কম হয়ে থাকে। কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এবং একই সাথে জেনে নিন কীভাবে তা পূরণ করবেন। যেসব ভিটামিনের জন্য ঘুম কম হয়, সেগুলো হল-
এছাড়াও বিভিন্ন খাবারেও প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। সেগুলো হল- দুধ, ডিম, সামুদ্রিক মাছ, কমলার রস সহ বিভিন্ন খাবার থেকে এই ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
ভিটামিন ই: ভিটামিন ই আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। কেননা এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে এবং শরীরের বিভিন্ন কোষের সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে থাকে।
ভিটামিন সি: ভিটামিন সি তে প্রচুর পরিমাণে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও ভালো থাকে। এতে করে শরীর থাকে সুস্থ্য। যার ফলে ঘুমও ভালো হয়। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো হল- কমলা, লেবু, পালং শাক, সাইট্রাস ফল, ফুলকপি সহ প্রভৃতি খাবের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে।
ভিটামিন বি-৬: ভিটামিন বি-৬ আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। এই ভিটামিনের অভাবেও ঘুমের সমস্যা হয়ে থাকে। সুতরাং ভিটামিন বি-৬ যুক্ত খাবার গুলো খেতে পারেন এতে করে আপনার অনিদ্রার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
ভিটামিন বি-১২: আমাদের মস্তিষ্ক সুস্থতা বজায় রাখতে ভিটামিন বি-১২ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সাথে এই ভিটামিন ঘুমের সমস্যাও দূর করে থাকে। দুধ জাতীয় খাবার ও প্রাণিজ প্রোটিন যুক্ত খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১২ পাওয়া যায়। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় এ সম্পর্কে।
ক্যাফেনযুক্ত পানীয়: ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় পান করলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। কেননা ক্যাফেইন স্নায়ুকে উত্তেজিত করে, যা ফলে ঘুম আসেনা। যেমন- চা, কফি, এনার্জী ড্রিংস, চকলেট প্রভৃতি।
অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার: অতিরিক্ত মিষ্টি বা চিনি জাতীয় খাবার খেলে অনিদ্রার সমস্যা দেখা দিতে পারে। কেননা এতে রক্তে শর্করার পরিমান বৃদ্ধি করে দেয়, ফলে ঘুমের সমস্যা হয়।
অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার: অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার খেলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।
চর্বিযুক্ত খাবার: অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খেলেও ঘুমের সমস্যা হয়ে থাকে।
অ্যালকোহল: অনেকেই মনে করেন যে, অ্যালকোহল পান করলে ঘুম ভালো হয় কিন্ত এটি ঘুমের গুণগত মান দুর্বল করে দেয়। এমনকি মাঝ রাতে ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ার মতো সমস্যাও হতে পারে। এগুলো ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের খাবার গ্রহণ করলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে কোনো প্রকার ভুল তথ্য থাকলে অবশ্যই সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। সেই সাথে এরকম নিত্যনতুন বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
সেই সাথে আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে কি খেলে ঘুম কম, রাতে না ঘুমালে যেসব সমস্যা গুলো হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত পড়ুন।
কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়
ঘুম আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা সঠিক ঘুম না হলে শরীরে দেখা দিতে পারে নানাবিদ সমস্যা। যেমন- ক্লান্তি অনুভব হওয়া বা অবসাদ, স্মৃতি শক্তি হ্রাস পাওয়া, রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ও মানসিক জটিলতা দেখা দিতে পারে।আর বর্তমান সময়ে আধুনিকতার প্রভাবে আমাদের জীবনযাপন হয়ে পড়েছে অনিয়ন্ত্রিত। যার ফলে আমাদের অনিদ্রার সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এছাড়াও বিভিন্ন কারনে ঘুম না হতে পারে। শরীরে যদি ভিটামিনের অভাব কম থাকে, তাহলে এই ঘুম সমস্যা হতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে বেশ কিছু ভিটামিনের অভাবে আমাদের ঘুম কম হয়ে থাকে। কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এবং একই সাথে জেনে নিন কীভাবে তা পূরণ করবেন। যেসব ভিটামিনের জন্য ঘুম কম হয়, সেগুলো হল-
- ভিটামিন ডি
- ভিটামিন ই
- ভিটামিন সি
- ভিটামিন বি-৬
- ভিটামিন বি-১২
এছাড়াও বিভিন্ন খাবারেও প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। সেগুলো হল- দুধ, ডিম, সামুদ্রিক মাছ, কমলার রস সহ বিভিন্ন খাবার থেকে এই ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
ভিটামিন ই: ভিটামিন ই আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। কেননা এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে এবং শরীরের বিভিন্ন কোষের সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে থাকে।
আরও পড়ুন: জেনে নিন কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে এবং কি খেলে বাতের ব্যথা কমে
সেই সাথে এই ভিটামিন ই আমাদের অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে থাকে। যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই পাওয়া যায় সেগুলো হল- টমেটো, পালং শাক, ব্রকলি, কাঠবাদাম, চিনাবাদাম সহ প্রভৃতি খাবারে এই ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
সেই সাথে এই ভিটামিন ই আমাদের অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে থাকে। যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই পাওয়া যায় সেগুলো হল- টমেটো, পালং শাক, ব্রকলি, কাঠবাদাম, চিনাবাদাম সহ প্রভৃতি খাবারে এই ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
ভিটামিন সি: ভিটামিন সি তে প্রচুর পরিমাণে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও ভালো থাকে। এতে করে শরীর থাকে সুস্থ্য। যার ফলে ঘুমও ভালো হয়। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো হল- কমলা, লেবু, পালং শাক, সাইট্রাস ফল, ফুলকপি সহ প্রভৃতি খাবের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে।
ভিটামিন বি-৬: ভিটামিন বি-৬ আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। এই ভিটামিনের অভাবেও ঘুমের সমস্যা হয়ে থাকে। সুতরাং ভিটামিন বি-৬ যুক্ত খাবার গুলো খেতে পারেন এতে করে আপনার অনিদ্রার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: জেনে নিন সোনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা-সোনা পাতা গুড়া খাওয়ার নিয়ম।
যেসব খাবারে ভিটামিন বি-৬ আছে সেগুলো হল- আলু, পালং শাক, গাজর, কলা, মাছ, ডিম, চিজ এবং শস্যদানা যুক্ত খাবারে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি-৬ পাওয়া যায়।
যেসব খাবারে ভিটামিন বি-৬ আছে সেগুলো হল- আলু, পালং শাক, গাজর, কলা, মাছ, ডিম, চিজ এবং শস্যদানা যুক্ত খাবারে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি-৬ পাওয়া যায়।
ভিটামিন বি-১২: আমাদের মস্তিষ্ক সুস্থতা বজায় রাখতে ভিটামিন বি-১২ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সাথে এই ভিটামিন ঘুমের সমস্যাও দূর করে থাকে। দুধ জাতীয় খাবার ও প্রাণিজ প্রোটিন যুক্ত খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১২ পাওয়া যায়। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় এ সম্পর্কে।
রাতে ঘুম না আসার রোগের নাম
নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমান যদি ঘুম না হয় তাহলে আমরা বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারি। এছাড়াও সঠিক ঘুম না হলে ক্লান্তিবোধ, মেজাজ খিটখিটে সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। একজন প্রপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন এর কম হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।আরও পড়ুন: জেনে নিন চুল লম্বা ও সিল্কি করার ঘরোয়া উপায়-লেবু দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায়।
রাতে ঘুম না আসার রোগকে চিকিৎসার ভাষায় অনিদ্রা বা ইনসোমনিয়া বলা হয়ে থাকে। বেশ কিছু কারনে এই সমস্যা হয়ে থাকে। এই রোগ হওয়ার উল্লেখযোগ্য লক্ষণ গুলো হল-
দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ;
রাতে ঘুম না আসার রোগকে চিকিৎসার ভাষায় অনিদ্রা বা ইনসোমনিয়া বলা হয়ে থাকে। বেশ কিছু কারনে এই সমস্যা হয়ে থাকে। এই রোগ হওয়ার উল্লেখযোগ্য লক্ষণ গুলো হল-
দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ;
- অনিয়মিত ঘুমের রুটিন;
- বিষণ্ণতা;
- খাদ্যাভ্যাস বা ক্যাফেইন গ্রহণ করা;
- ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া;
- বিভিন্ন রোগ হলে হলেও এ সমস্যা হতে পারে;
কি খেলে রাতে ঘুম আসে না
বেশ কিছু খাবার গ্রহণ করলে ঘুমের সমস্যা হতে। তাহলে চলুন জেনে নিই কি খেলে রাতে ঘুম আসে না এ সম্পর্কে-ক্যাফেনযুক্ত পানীয়: ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় পান করলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। কেননা ক্যাফেইন স্নায়ুকে উত্তেজিত করে, যা ফলে ঘুম আসেনা। যেমন- চা, কফি, এনার্জী ড্রিংস, চকলেট প্রভৃতি।
অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার: অতিরিক্ত মিষ্টি বা চিনি জাতীয় খাবার খেলে অনিদ্রার সমস্যা দেখা দিতে পারে। কেননা এতে রক্তে শর্করার পরিমান বৃদ্ধি করে দেয়, ফলে ঘুমের সমস্যা হয়।
অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার: অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার খেলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।
চর্বিযুক্ত খাবার: অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খেলেও ঘুমের সমস্যা হয়ে থাকে।
অ্যালকোহল: অনেকেই মনে করেন যে, অ্যালকোহল পান করলে ঘুম ভালো হয় কিন্ত এটি ঘুমের গুণগত মান দুর্বল করে দেয়। এমনকি মাঝ রাতে ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ার মতো সমস্যাও হতে পারে। এগুলো ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের খাবার গ্রহণ করলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।
রাতে ঘুম না হলে কি কি সমস্যা হয়
রাতে ভালো ঘুম না হলে শরীর ও মনের উপরে বেশ নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাহলে চলুন জেনে নিই রাতে ঘুম না হলে কি কি সমস্যা হয় সেগুলো সম্পর্কে-- মানসিক সমস্যা হতে পারে;
- মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়;
- মনযোগ কমে যাওয়া;
- সিন্ধান্ত নিতে সমস্যা হয়;
- ডিপ্রেশন বেড়ে যায়;
- দুশ্চিন্তা ও উদ্বেগ বেড়ে যায়;
- শারীরিক সমস্যা
- শক্তি ও স্ট্যামিনা কমে যাওয়া;
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়;
- হৃদ রোগ ও উচ্চ রক্ত চাপ হতে পারে;
- ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে;
- ডায়াবেটিসের ঝঁকি বাড়ে;
দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা
- স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে যায়;
- ত্বকের ক্ষতি হয়;
- দুর্বল যৌন ইচ্ছা;
- কর্মক্ষমতা ও সৃজনশীলতা কমে যাওয়া সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
ঘুম না আসলে করণীয় কি
ঘুম না আসলে করণীয় কি এ সম্পর্কে জেনে নিন-- প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে যান, যদি ঘুম নাও আসে তাহলে এমনি শুয়ে থাকুন।
- ঘুমের পূর্বে বিভিন্ন দোয়া ও সূরা পড়তে পারেন।
- ঘুমানোর কমপক্ষে ৩০-৬০ মিনিট পূর্বে আমার সমস্ত ডিভাইসের স্কিন বন্ধ করে দিন।
কোন কোন রোগের কারণে ঘুম হয় না?
কোন কোন রোগের কারণে ঘুম হয় না সেগুলো হল- উদ্বেগ, বিষণ্ণতা, থাইরয়েড, স্লিপ অ্যাপনিয়া, ক্রনিক ব্যথা, অ্যাসিড রিফ্লাক্স ইত্যাদি।৪ দিন না ঘুমানো কি স্বাভাবিক?
৪ দিন না ঘুমানো কি স্বাভাবিক কিনা এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়েছেন, এর উত্তর হল- না, এটি বিপজ্জনক এবং এ সমস্যা হলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিগকের প্রয়োজন।রাতে ঘুম কম হওয়ার কারণ কি?
রাতে ঘুম কম হওয়ার কারণ কি এ সম্পর্কেও অনেকে জানতে চেয়েছেন, এর উত্তর হল- চিন্তা-উদ্বেগ, অনিয়মিত রুটিন, ক্যাফেইন, মোবাইল, রোগ বা মানসিক চাপ।শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় এ সম্পর্কে সহ ঘুম কম হওয়ার কারন ঘুম না আসলে কি করবেন সহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানতে পেরেছেন। সুতরাং আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে উপকৃত হলে অনুগ্রহ করে শেয়ার করবেন।এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে কোনো প্রকার ভুল তথ্য থাকলে অবশ্যই সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। সেই সাথে এরকম নিত্যনতুন বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url