চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু জেনে নিন

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু সম্পর্কে আপনি যদি আগ্রহী হন এবং একজন সাহিত্য অনুরাগী হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। এছাড়াও চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের চরিত্র সম্পর্কে আপনি আপনাকে বিস্তারিত তথ্য জানানোর চেষ্টা করব।
চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু
সেই সাথে চাঁদের অমাবশ্যা উপন্যাসের সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যসহ বিভিন্ন ধরেনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা আছে আজকের এই আর্টিকেলে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে চলুন জেনে নেই বিস্তারিত তথ্য গুলো সম্পর্কে।

ভূমিকা

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপরাজেয় কথা শিল্পী সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ (জন্ম: ১৫ আগস্ট ১৯২২, মৃত্যু: ১০ অক্টোবর ১৯৭১) । তাঁর রচিত উপন্যাসের সংখ্যা মোট তিনটি। লালসালু (১৯৪৮), চাঁদের অমাবস্যা (১৯৬৪) এবং কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৮) সালে প্রকাশিত হয়।

চাঁদের অমাবশ্যা উপন্যাসটি সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ দ্বীতীয় উপন্যাস। সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহর প্রথম উপন্যাস লালসালু উপন্যাসের প্রায় ১৪ বছর পরে দ্বিতীয় উপন্যাস চাঁদের অমাবশ্যা প্রকাশিত হয়। আর এই চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসটি মূলত অস্তিত্ববাদী একটি উপন্যাস।
এই উপন্যাসটির কাহিনি সময়ের বিন্যাস প্রথাগত উপন্যাসের থেকে অনেকটাই আলাদা। এই উপন্যাসে মোট ১৬ টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। কিন্তু মজার ব্যাপার এই যে এই উপন্যাসে সামনের কাহিনী পিছনে এবং পিছেনের কাহিনি সামনে বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু মূল কাহিনীটি ১২ নাম্বার অনুচ্ছেদে বর্ণা করা হয়েছে।

এই উপন্যাসের মূল প্রেক্ষাপট হল বিত্তবানদের আধিপত্ত এবং ধর্মীয় অনুশাসন নিয়ে লিখা। যেখানে সমাজের বিত্তবানদের আধিপত্যের কাছে সত্য হার মেনে যায়। সমাজের উচ্চ শ্রেণির পদ তলে চাপা পড়ে যায় ন্যায় বিচার।
মনষত্বকে জয়ী করতে গিয়ে বিত্তবানদের দোষের কথা যেখানে প্রকাশ করেই বিপদে পড়ে যায় সমাজের নিম্ন শ্রেণির মানুষেরা। এমনই একটি বিষয়কে ফুটিয়ে তুলা হয়েছে এই চাঁদের অমাবশ্যা উপন্যাসে। যা পাঠকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের লেখক

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের লেখক এর নাম হল সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ। তিনি ১৫ আগস্ট ১৯২২ সালে জন্ম গ্রহণ করেন এবং ১০ অক্টোবর ১৯৭১ সালে তিনি মৃত্যু বরণ করেন

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের চরিত্র 

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের মূল চরিত্রগুলো হল-
  • আরেফ আলী একজন দরিদ্র যুবক শিক্ষক।
  • বড়বাড়ির প্রধান মুরুব্বি আলফাজ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। সবাকে তাকে সম্মান করে দাদা সাহেব বলে ডাকেন।
  • বড়বাড়ির দাদা সাহেবের কণিষ্ঠ ভ্রাতার নাম কাদের আলী। দাদা সাহেবের সাথে তার বয়সের পার্থক্য প্রায় ৩০ বছর।
  • উপন্যাসের হত্যা কান্ডের শিকার হয়েছিল দরিদ্র মাঝির যুবতী বউ।

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু 

উপন্যাসে বর্ণিত কুপন নদীর তীরে অবস্থিত চাঁদ পাড়া গ্রামের। এই গ্রামের ২২/২৩ বছরের পিতৃহীন যুবক আরেফ আলী। সে সবে মাত্র আই এ পাশ করেছে। উচ্চ শিক্ষার ইচ্ছাশক্তি থাকলেও অর্থের অভাবে তা আর হয়ে উঠেনি। সংসারে রয়েছে তার বিধবা মা এবং সামান্য কিছু জমি।

আরেফ আলী তার গ্রাম হতে প্রায় তিন মাইল দূরে একটি গ্রামের বেনামি একটি স্কুলে বা বিদ্যালয়ে চাকুরি নেয়। সেই বিদ্যালয়ে নবম শ্রেনি পর্যন্ত পাঠদান করানো হতো। সেই বেনামি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন উক্ত গ্রামেরই বড় বাড়ির লোকজন।

দরিদ্র শিক্ষক আরেফ আলী সেই বড় বাড়িতে আশ্রয় পায় লজিং মাষ্টার হিসেবে এবং অবিবাহিত যুবক শিক্ষকের তেমন কোনো খরচ নাই। কেননা সে বড় বাড়িতে থাকে এবং সেখানেই খাওয়া দাওয়া করেন। এর ফলে তার বেতনের টাকা তার বিধবা মায়ের কাছে পাঠিয়ে দেন।
সেই বড় বাড়ির প্রধান মুরুব্বি হলেন আলফাজ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। কিন্তু সবাই তাকে সম্মান করে দাদা সাহেব নামে ডাকে। তিনি খুবই ধর্ম প্রাণ মানুষ। তার বর্ণাঢ্য চাকুরি জীবন শেষ করে প্রায় বছর পাঁচেক হল বাড়িতে এসেছেন। এখন তিনি প্রায় সময় ধর্মী কাজে ব্যস্ত থাকেন।

দাদা সাহেবের ছোট ভাইয়ের নাম হল কাদের চৌধুরি। দাদা সাহেবের সাথে কাদেরের বয়সের পার্থক্য ৩০ বছরের। কাদেরের স্বভাব ছিল উগ্র মেজাজি ও স্বল্প ভাষী। পড়াশোনায় তার মন বসেনি। ১৮/১৯ বছর বয়সে দাদা সাহেব তার কর্মস্থলে নিয়ে গিয়ে কাদেরকে ধর্ম শিক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন।
কাদের একজন বিবাহিত যুবক হওয়া সত্ত্বেও তার স্ত্রী সাথেও তার দূরুত্ব।একদিন মধ্যরাতে কাদেরকে কে যেন ঘর থেকে ডেকে বাহিরে নিয়ে যায় এবং সকালে বাড়ি ফিরে। বাড়ির সকলেই মনে করলেন কাদেরের রাতের বেলায় বুজুরগোদের সাথে সাক্ষাৎ হয়েছে এবং সকলেই ভাবলেন যে কাদের দরবেশ হয়ে গেছেন।

এই ঘটনার বেশ কিছু দিন পরে যুবক শিক্ষক আরেফ আলী প্রকৃতির ডাকে গভীর রাতে বাহিরে এলে হঠৎ লক্ষ করে যে কাদের বাড়ি থেকে বাহিরে বের হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এতো রাতে কাদেরকে বাড়ির বাহিরে যেতে দেখে শিক্ষক আরেফ আলীও তার পিছু নেয়। চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু গুলোর মধ্যে এটি একটি কাহিনী।

কিছু দূর যাওয়ার পরে পথিমধ্যে আরেফ আলী কাদেরকে হারিয়ে ফেলে এবং আরেফ আলী এক সময় হাঁটতে হাঁটতে বাঁশ ঝাড়ের কাছে এসে পৌঁছার সাথে সাথে হঠাৎ সে মানুষের শব্দ শুনতে পেয়ে আরেফ আলী চমকে উঠল এবং একটু পরে সে নারী কণ্ঠে চিৎকার শুনতে পেল।

আরেফ আলী তখন বিচলিত হয়ে উঠল এবং কিছু সময় পরে বাঁশ ঝাড় নড়ে উঠলে সে আরও বিস্মিত ও কৌতুহলী হয়ে উঠে। কৌতুহল বশত নিজের অজান্তে সে বাঁশ ঝাড়ে উঁকি দেওয়া মাত্র সে দেখতে পেল একটি অর্ধ উলঙ্গ নারীর মৃত দেহ মাটিতে পড়ে রয়েছে নিথর হয়ে এবং পায়ের উপরে এক ঝলক চাঁদের আলো।

এসব দেখে আরেফ আলী নিস্তব্ধ, হতবম্ভ হয়ে যায় তার অস্তিত্বের মধ্যে মারাক্তক সংকটের দেখা দেয় এবং সেই সাথে তার শরীর থর থর করে কাঁপতে শুরু করে। সে ভয় পেয়ে বাড়ির দিকে দৌড় দেয়। পথের মধ্যে কাদের সাথে তার আবার সাক্ষাৎ হয়। চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু গুলোর মধ্যে এটি একটি অংশ।

শিক্ষক আরেফ আলীর মনে হাজারও প্রশ্ন জমতে শুরু করল কে এই নারী? মূলত ওই নারীটি ছিল ওই গ্রামের একজন দরিদ্র মাঝির বউ। দরবেশ রূপ ধারণকারী ভণ্ড কাদেরের সাথে ঐ নারীর চার মাস আগে পরিচয় হয়েছিল এবং কাদেরই তাকে ভোগ করত।

ঘটনার সময় ওই রাত্রিতে মাঝির বৌকে ভুগ করতে গিয়েছিল কাদের। কিন্তু বাঁশঝাড়ের বাহিরে আরেফ আলীর পায়ের শব্দ পেয়ে কাদের ভয় পেয়ে যায়। কাদের মনে মনে ভাবে মাঝি মনে হয় তার বউকে খুজতে এসেছে। তাদের একত্রে দেখলে ক্যালেংকারি হয়ে যেতে পারে এই ভয়ে কাদের সেই যুবতি নারীর গলা চেপে ধরল।

এতে করে যুবতী নারীটি মারা গেলে যুবতী নারীর লাশ মাটি অর্ধ উলঙ্গ অবস্থা ফেলে রেখে কাদের বাঁশঝাড়ে পিছন দিক দিয়ে পালিয়ে যায়।পরের দিন রাত্রিতে বড়বাড়িতে বা কাদেরদের বাড়িতে আশ্রিত শিক্ষক আরেফ আলীর ঘরে যায় এবং আরেফ আলীকে বুঝানোর পরে কাদের আরেফ আলীর সহযোগীতায় মৃত নারীর লাশটি নদীতে ফেলে আসে।

তখন যুবক শিক্ষক আরেফ আলীর আর বুঝতে বাঁকীই রইল না যে কাদেরই যুবতী নারীকে খুন করেছে। আরেফ আলীর আর বুঝতে বাঁকী থাকে না যে, কাদের রাতের আঁধারে বুজুরগোদের সাথে দেখা করতে নয় নারী দেহ ভোগ করতে যায়। চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু এর মধ্যে এটি একটি অংশ।

পরের দিন আরেফ আলী স্কুলে গেলে শুনতে পেলে নদী এক নারীর মৃত দেখ ফুলে ফেপে উঠেছে। তখন থেকে যুবক আরেফ আলীর শান্তি নষ্ট হয়ে যায়। অথচ হত্যাকারী খুনি কাদের নির্বিচারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সত্য প্রকাশের জন্য আরেফ আলীর মনে অস্তিরতা বাড়তে থাকে।

মানসিক ভাবে সে ভেঙ্গে পড়ে, তার বিবেক বোধ তাকে বার বার আঘাত কর‍তে থাকে। কিন্তু সে যদি সত্যি প্রকাশ করে ফেলে তাহলে তার চকরি চলে যাবে এবং সেই সাথে আশ্রয় হারাবে। এমন কি শেষ পর্যন্ত জীবন সংকটে পড়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু গুলোর মধ্যে এটি একটি অংশ।

অন্য দিকে সে যদি সত্য চেপে রাখে তাহলে তার বিবেকবোধ কলঙ্কিত হবে। সব কিছু নিয়ে আরেফ আলী অনেক চিন্তা ভাবনা করে সত্য প্রকাশের ইচ্ছা পেষণ করেছে। সে ভয় শূণ্য স্বাধীন মুক্ত ও দায়িত্ববান হয়ে উঠেছে। অতঃপর যুবক শিক্ষক আরেফ আলী সবকিছু খুলে বলেন দাদাসাহেবের কাছে কিন্তু দাদা সাহেব তা বিশ্বাস করেন না।

সে কোনো উপায় না পেয়ে সম্পূর্ণ ঘটনাটি পুলিশের কাছে বলেন কিন্তু বড় বাড়ির ঐতিহ্যের কথা ভেবে এবং সামাজিক প্রভাবের কারনে পুলিশ কোনো ভাবেই কাদেরকে এই হত্যাকান্ডের ঘটনার সাথে জড়াতে চায় না।কিন্তু আরেফ আলীর দায়িত্ব বোধ সম্পূর্ণ সত্তা তাকে বার বার মর্মাহত করে তুলছে। 

কেননা দরিদ্র মাঝির যুবতী বউকে নিশ্চয় কেউ হত্যা করেছে এবং এই হত্যাকাণ্ডের দায় কার। এসব কিছু চিন্তা করে আরেফ আলী ভাবে যে সে রাতের অন্ধকারে যদি কাদের পিছু না নিত এবং আরেফ আলীর পদ ধ্বনি কাদেরর কানে না পৌঁছাতো তাহলে হইতো এই নেক্কারজনক হত্যা কান্ডটি সংগঠিত হত না। 

সুতরাং সে বিবেকের তাড়নায় ভাবে যে সে নিজেই হত্যাকারী এবং সেই সাথে হত্যার দায়ভার সে নিজেই গ্রহণ করেছে।এই উপন্যাসে মূলত আরেফ আলী বিবেকের দন্দে জড়িয়েছে এবং তাতে সে জয়লাভ করেছে। পরিশেষে বলা যায় যে, সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহর চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের আরেফ আলী চরিত্রটি একটি সার্থক অস্তিত্ববাদী একটি চরিত্র।

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের নামকরণের সার্থকতা

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের নামকরণের সার্থকতা বলতে গেলে শতভাগ হয়েছে। কেননা উপন্যাসের শুরুতেই আলো আঁধারের একটা খেলা চলে। উপন্যাসে জ্যোৎসনার রাতের বিদ ঘুটে এক অন্ধকারের বলয়ে এক যুবতী ( করিম মাঝির যুবতী স্ত্রী) কে ছদ্মবেশি কাদের হত্যা করে এবং উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র আরেফ আলী সত্য উম্মচন করে। যা অমাবস্যা কাটিয়ে চাঁদের আলো ছড়িয়ে পড়ার মতো একটি ব্যাপার।

চাঁদের অমাবস্যা কোন ধরনের উপন্যাস

চাঁদের অমাবস্যা একটি অস্তিত্ববাদি উপন্যাস। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, চাঁদের অমাবস্যা কোন ধরনের উপন্যাস।

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের মুখ্য বিষয় কি?

চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের মুখ্য বিষয় কি এ সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন, এর উত্তর হল- চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের মূল চরিত্র তিনটি। আরেক আলী, দাদা সাহেব ও ছদ্মবেশী দরবেশ কাদেরদের বাড়িতে ধর্মীয় পরিবেশের মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছে যুক্তিবাদী যুবক শিক্ষক আরেফ আলীকে। 

চাঁদের অমাবস্যা কী ধরনের উপন্যাস?

চাঁদের অমাবস্যা কী ধরনের উপন্যাস এ সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন, তাহলে জেনে নিন- চাঁদের অমাবস্যা মনসমীক্ষা মূলক বা ধরনের উপন্যাস।

চাঁদের অমাবস্যা কি জাতীয় রচনা?

চাঁদের অমাবস্যা কি জাতীয় রচনা- এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চান, চাঁদের অমাবশ্যা একটি উপন্যাস জাতীয় গ্রন্থ।

চাঁদের অমাবস্যা গ্রন্থটির লেখক কে?

চাঁদের অমাবস্যা গ্রন্থটির লেখক কে- চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের লেখক হলেন কথাসাহিত্যিক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে জেনে গেছেন সৈয়দ ওয়ালি উল্লাহ রচিত চাঁদের অমাবস্যা উপন্যাসের বিষয়বস্তু সম্পর্কে। ছাড়াও চাঁদের অমাবশ্যা উপন্যাসের সকল বিষয় গুলোকে একেবারে অতি সহজ ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে। যা আপনি ইতিমধ্যেই পড়ার মাধ্যমে জেনেছেন।

আজকের এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করেবেন। আর আজকের আর্টিকেলের কোনো অংশটি যদি ভুল প্রমাণিত হয়ে থাকে তাহলে অনুগ্রহ করে সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।

সেই সাথে নিত্যনতুন সকল বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েব সাইট নিয়মিত www.kanon24.com ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;

comment url