চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম

চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে আপনি যদি আগ্রহী হন এবং একজন চাকরি প্রার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। এছাড়াও চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম বাংলায় সম্পর্কে আপনি আপনাকে বিস্তারিত তথ্য জানানোর চেষ্টা করব।
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম
সেই সাথে আধুনিক ও প্রফেশনাল সিভি তৈরির বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ বিভিন্ন ধরেনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা আছে আজকের এই আর্টিকেলে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে চলুন জেনে নেই বিস্তারিত তথ্য গুলো সম্পর্কে।

ভুমিকা

সিভি CV এর পূর্ণরূপ হল Curriculun Vita. অনেকে সংক্ষপে সিভিকে Resume বলেও থাকে। সিভি আমাদের কম বেশি বিভিন্ন কারনে সবারই প্রয়োজন পড়ে। বিশেষ করে চাকুরি জন্য এই সিভি গুরুত্ব অপরিসীম। সাধারণত কোনো একজন চাকুরি পার্থী চাকরির আবেদনের সাথে অথবা চাকরির সাক্ষাৎকার বা ইন্টারভিউয়ের সময় চাকরি নিয়োগ কর্মকর্তা এট দেখে থাকেন।

তাই যদি আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্ম শুরু করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। কেননা এই সিভির মাধ্যমে আপনার জীবন বৃত্তান্তের একটি স্বচ্ছ ধারণা উল্লেখ থাকে। যার উপরে নির্ভর করে আপনার ইন্টারভিউয়ে ডাক আসার। তাহলে চাকরির জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ এই সিভি তৈরির ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই বেশ কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হবে।
তাছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিভির পরে সিভি শুধু জমা দিয়েই গেলেন কিন্তু কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে তেমন কোনো সাড়া পেলেন না তাহলে তো হবে না। তাই চাকরির জন্য অবশ্যই সিভির একটি বিশেষ গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম গুলো জানতে পারবেন খুবই সহজেই।

সিভি কি

সিভি বা CV এর মানে হল Curriculum vitae. অর্থাৎ কোনো একজন ব্যক্তির সংক্ষিপ্ত পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত দক্ষতা বা অন্য কোনো বিষয়ের উপরে দক্ষতার উপর নির্ভর করে সংক্ষিপ্ত বিবহরণ দিয়ে মূলত সিভি তৈরি করা হয়। তবে অ্যাকাডেমিয়ার সিভি ও কর্পোরেট জগতের সিভির মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে।

চাকরির সিভি: চাকরির সিভির জন্য মূলত সংক্ষিপ্ত ভাবে সিভি তৈরি করতে হয়, যা সাধারনত দুই পৃষ্ঠার হয়ে থাকে এবং এই সিভিতে একজন চাকরি পার্থীর মোটামুটি একটি সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত দেওয়া থাকে।

অ্যাকাডেমিয়ার সিভি: এই সিভি মূলত খুবই বড় হয় এবং এখানে সমস্ত বিষয় ভালোভাবে বর্ণনা করা হয়ে থাকে। এমন কি এই সিভি গুলো ৬৯ পৃষ্ঠারও হতে পারে। এখানে অন্য সব তথ্যের পাশাপাশি পাবলিকেশনেও ফোকাস করা হয়।

সিভি, রেজুমে এবং বায়োডাটা এর পার্থক্য

সিভি (Curriculum Vitae), রিজিউম (Resume) এবং বায়োডাটা (Biodata) তিনটিই জীবনবৃত্তান্ত হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে এগুলোর মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেটা না জানা থাকলে আমাদের অনেক সময় অপ্রীতিকর অবস্থায় পড়তে হয়। তাহলে চলুন জেনে নিন সিভি, রেজুমে এবং বায়োডাটা এর পার্থক্য পার্থক্য-

সিভি (CV): বিভিন্ন ধরনের গবেষণা, উচ্চ শিক্ষা, এমফিল, পিএইচডি ইত্যাদিতে আবেদনের জন্য সকল প্রকার তথ্য দিয়ে বিস্তারিত ভাবে যে বিবাহরণ তৈরি করা হয়, সেটিই মূলত সিভি। এই সিভি ২-১০ পৃষ্ঠা হতে পারে এমনকি এর বেশিও হতে পারে।

রিজিউম Resume: চাকরির জন্য আমরা যে সংক্ষিপ্ত বিবাহরণ তৈরি করে থাকি মূলত সেটিই হল রিজিউম। এটি মূলত ২ পৃষ্ঠার হয়ে থাকে।

বায়োডাটা Biodata: একজন ব্যক্তি তার নিজের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে সব ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে যে ডকুমেনটস তৈরি করা হয় সেটিই মূলত বায়োডাটা। এটি মূলত ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তৈরি করা হয়।

চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম

সিভি লেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে তারপরে তৈরি করতে হবে। সবার প্রথমে আপনাকে ভাবতে হবে আপনি কেনো বা কোন প্রয়োজনে সিভি তৈরি করবেন সেটা। কেননা সিভির বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে যা আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। তবে সিভি লেখার জন্য অবশই আপনাকে সঠিক ফরমেটে লিখতে হবে।

সেই সাথে সমস্ত বিষয়গুলোর দিকেও লক্ষ রাখতে হবে। তা না হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মূখীন হতে পারেন। চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম নিচে বর্ণনা করা হল-

শিরোনাম (Heading): সিভি তৈরি করতে হলে প্রথমে আপনাকে শিরোনাম দিতে হতে হবে। অনেকেই শিরোনামের ক্ষেত্রে Curriculum Vitae/Resume ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই নিজের নাম ব্যবহার করা শুরু করেছে এবং বর্তমানে এটি বহুল প্রচলিত রীতি হয়ে গেছে।

উদ্দ্যেশ্য(Objective): এখানে আপনার সিভির মূল উদ্দেশ্য সুন্দরভাবে সংক্ষেপে তুলে ধরতে হবে। যেমন- কি করতে চাচ্ছেন,আপনার যদি ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে কোনো দক্ষতা থাকে তাহলে সেই বিষয়টি সংক্ষেপে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলতে হবে। তবে বিবরন ২-৫ লাইনের মধ্যে ফুটিয়ে তুললে ভালো হয়।

যোগাযোগের ঠিকানা (Contact Info): এই অংশে নিজের নামের পরে আপনার সাথে যোগাযোগের সমস্ত ঠিকানা সুন্দর ভাবে বর্ণনা করতে হবে। যেমন- বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল আইডি ইত্যাদি সঠিক ও সুন্দর ভাবে সিভির এই অংশে বর্ণনা করতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতা (Educational Qualification): সিভির এই অংশে আপনাকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সুন্দর ভাবে বর্ণনা করতে হবে। কেননা পড়াশোনার তথ্য গুলো দিতে যদি ভুল করে ফেলেন তাহলে আপনার চাকরির আশা এখানেই শেষ হয়ে যাবে। 
সুতরাং সিভির এই অংশে আপনার সর্বশেষ ডিগ্রী শুরুতে লিখতে হবে এবং এর পরে ধারাবাহিক ভাবে পরের ডিগ্রী গুলো তুলে ধরবেন। যেমন- মাস্টার্স, অর্নাস,এইচ এস সি, এস এস সি। এভাবেই ধারাবাহিক ভাবে শিক্ষাগত যোগ্যতার বর্ণনা দিতে হবে।

কাজের অভিজ্ঞতা (Work Experience): সব প্রতিষ্ঠানই চায় নির্দিষ্ট পদের জন্য একজন অভিজ্ঞতা সম্পূণ্য যোগ্য লোক। তাই আপনার যদি কোনো কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সুন্দর ভাবে সিভির এই অংশে উপস্থাপন করুন। এতে করে আপনার সিভির মান আরও উন্নত হবে।

অন্যান্য দক্ষতা (Others Skill): সিভির এই অংশে এসে যদি আপনার কোনো বিষয়ের উপরে ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে অবশ্যই সেই দক্ষতা গুলোকে সুন্দর ভাবে বর্ণনা করতে হবে। যেমন- কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা, সফটওয়্যারের কাজে পারদর্শি, মার্কেটিং ইত্যাদি কাজের উপরে যদি কোনো দক্ষতা থাকে তা হলে সুন্দর ভাবে সেই সকল তথ্য সিভিতে উল্লেখ করতে হবে।

প্রশিক্ষণ ( Trainig): সিভির এই অংশে এসে আপনার যদি সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়ের উপরে বিশেষ কোনো প্রশিক্ষণ নেওয়া থাকে তাহলে সেটি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করুন। তাহলে আপনার সিভির মান আরও সমৃদ্ধ হবে।

কার্যক্রম ( Activites): আপনি যদি কোনো কার্যক্রমের সাথে জড়িত থাকেন তাহলে অবশ্যই সিভির এই অংশে বর্ণনা করতে পারেন। যেমন- সামাজিক বা কোনো আন্তর্জাতিক সংগঠনের সাথে কাজ করে থাকেন তাহলে সেই বিষয়টি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন।

শখ ( Hobbies): সিভির এই অংশে অপনি আপনার গঠনমূলক কোনো শখ থাকলে তা সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন। তবে উদভাট কোনো শখের কথা উল্লেখ করবেন না। তাহলে আপনাকে হেনস্থার শিকার হতে পারেন।

সম্পর্ক (Refernces): সিভির ক্ষেত্রে এই অংশটি গুরুত্বপূর্ণ। তবে অনেকেই এটি এড়িয়ে যান কিন্তু সিভিতে এই অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে যাকে রেফারেন্সে নাম দিবেন তিনি যেন আপনার সম্পর্কে ভালো মতো জনেন এবং আপনার সম্পর্কে ভালো মতো বলতে পারেন। সেই সাথে রেফারেন্সে নাম দেওয়ার আগে অবশ্যই তার অনুমতি নিবেন।
স্বাক্ষর ও তারিখ (Signature & Date: সিভির সর্বশেষে সুন্দর ভাবে আপনার স্বাক্ষর এবং তারিখ দিতে হবে।

চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম বাংলায় 

আপনি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি কর‍তে চান তাহলে সবার প্রথমে যেটার প্রয়োজন পড়ে সিভির। অবশ্যই এই সিভি আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করতে। ইতিমধ্যে আমরা একটি আদর্শ সিভি কেমন হওয়া উচিৎ এবং কি কি বিষয় সিভির মধ্যে সংযুক্ত করলে সিভি আরও বেশি গ্রহণ যোগ্যতা পাবে সে সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

সিভির ফরমেট

তারিখ: …/…/…ইং

বরাবর,

মহাপরিচালক/সমমান পদ

বিষয়: …পদে চাকরির জন্য আবেদন।

জনাব,

সবিনয় নিবেদন এই যে, গত…/…/… ইং তারিখে দৈনিক প্রথম আলো বা (যেই মাধ্যমে জানতে পেরেছেন সেই মাধ্যমের নাম লিখতে হবে) প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের মাধমে জানতে পারলাম যে, আপনার প্রতিষ্ঠানে একজন… পদে নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদের একজন পার্থী হিসেবে আমার জীবন বৃত্তান্ত আপনার সদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করছি।

পার্থীর নাম :
পিতার নাম :
মাতার নাম
বর্তমান ঠিকানা :           গ্রাম:                ডাকঘর:
                              উপজেলা:                  জেলা :
স্থায়ী ঠিকানা :                গ্রাম:                ডাকঘর:
                              উপজেলা:                  জেলা :
জন্ম তারিখ :
ধর্ম :
জাতীয়তা :
বৈবাহিক অবস্থা :
শিক্ষাগত যোগ্যতা :

এম এ

২০২০

৩.৪০

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

পরীক্ষার নাম

পাশের সাল

প্রাপ্ত জিপিএ/ সিজিপিএ

বোর্ড/ বিশ্ববিদ্যালয়

বিএ (অর্নাস)

২০১৮

৩.৫০

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এইচ এস সি

২০১৪

৫.০০

ঢাকা বোর্ড

এস এস সি

২০১২

৫.০০

ঢাকা বোর্ড

অভিজ্ঞতার বিবহরণ :
সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষ কোনো প্রশিক্ষণ:
মোবাইল নাম্বার :
ই-মেইল :

অতএব, মহাদয়ের নিকট বিনীত প্রার্থনা আমাকে উক্ত পদে একজন যোগ্য পার্থী বিবেচনা করে নিয়োগ দানে বাধিত করবেন।

নিবেদক

আপনার বিশ্বস্ত

………..

সংযুক্তি
যতগুলো নথি প্রতিষ্ঠান চাইবে সবগুলো অবশ্যই যথাযথ ভাবে বিবহরণ সহ দিতে হবে। এটায় সিভির ফরমেট।

চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম ইংরেজিতে

চাকরির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই সিভি বাংলা কিংবা ইংরেজিতে যে ভাবেই লিখেন না কেন এই মূল ফরমেট টি একই রকম। তাহলে প্রিয় পাঠক, ব্জহতেই পারছেন যে, চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম ইংরেজিতে।

আধুনিক সিভি লেখার নিয়ম

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ভাবে পড়ার মাধ্যমে বাংলা এবং ইংরেজি সিভি লেখার সকল নিয়ম-কানুন সম্পর্কে ইতিমধ্যে বিস্তারিত ভাবে সকল তথ্য জেন গেছেন। সুতরাং আপনি যদি একটি আধুনিক সিভি লেখার নিয়ম খুজে থাকেন তাহলে আজকের আর্টকেলের উপরে বর্ণিত সিভি লেখার নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন।

প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম

একটি প্রফেশনাল সিভি লেখার জন্য বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে তারপরেই লিখতে হয়। যা আজকের আর্টিকেলের উপরের অংশে ইতিমধ্যে বর্ণনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই উপরে বর্ণিত নিয়ম গুলো অনুসরন করতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টকেলের মাধ্যমে চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম কানুন সম্পর্কে ইতিমধ্যে বিস্তারিত ভাবে জেনে গেছেন। এছাড়াও বাংলা,ইংরেজি, আধুনিক সিভিসহ একটি প্রফেশনাল সিভি লেখার নিয়ম বিস্তারত ভাবে ইতিমধ্যে জেনে গেছেন।

সুতরাং আপনি যদি একজন চাকরি প্রার্থী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই উপরে বর্ণিত সিভি লেখার নিয়ম মেনে একটি আধুনিক প্রফোশনাল সিভি তৈরি করতে পারেন। যা আপনার চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে যথেষ্ঠ সহায়তা করবে।
আজকের এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করেবেন। সেই সাথে নিত্যনতুন সকল বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েব সাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;

comment url