বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়

বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এবং সেই সাথে বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। সুতরাং আপনি যদি একজন স্বাস্থ্য সচেতন এবং বিড়াল প্রেমী হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়
সেই সাথে আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে বিড়াল কামড়ালে কতদিনের মধ্যে কতগুলো ভ্যাকসিন দিতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।

ভূমিকা

বিড়াল আমাদের সবচেয়ে পছন্দের পোষা প্রাণী গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি প্রাণী। এছাড়াও বিড়াল আমাদের বাড়ির আশেপাশে সব সময় ঘুরাঘুরি করতে দেখা যায়। এই বিড়াল আমরা অনেকে শখের বসে বা ভালোবেসে নিজেদের বাড়িতে লালন পালন করে থাকি। কেননা এর সহজ সরল সভাব এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা আমাদের সবাইকে আকৃষ্ট করে থাকে।

এমনকি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) বলেছেন- “বিড়াল কখনো নামাজ বিনষ্ট করে না কারণ তারা ঘরের অন্তর্ভুক্ত”। এছাড়াও রাসূল (সা.) এর এক সাহাবী আব্দুর রহমান (রা.) খুবই বিড়াল পছন্দ করতেন এবং বিড়াল পালন করতেন এবং একদিন রাসূল (সা.) এর সামনে তাঁর জামার মধ্যে থেকে এক বিড়াল ছানা বেরিয়ে পড়ল।

এই বিষয়টি লক্ষ করে রাসূল (সা.) সেই সাহাবীর নাম দিয়েছিলেন আবু হুরায়রা। যার অর্থ হল হে বিড়ালের পিতা। এসব তথ্য থেকে বুঝা যায় বিড়ালকে রাসূল (সা.) খুবই ভালোবাসতেন। তাই আমরাও অনেকে ভালোবেসে বিড়াল পালন করে থাকি। কিন্তু শুধু বিড়াল পালন করলেই হবে না সেই সাথে বিড়ালের স্বাস্থ্যের দিকেও নজর রাখতে হবে।
কেননা বিড়াল যদি কোনো ভাবে জলাতঙ্ক বা র‍্যাবিস ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যায় তাহলে আপনার সেই প্রিয় বিড়াল যদি আপনাকে কামড়ায় বা আচোড় দেই তাহলে আপনিও এই ভয়াবহ রোগে জলাতঙ্কে আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি আক্রান্ত বিড়ালের লালার মধ্যমেও আপনি এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও এই রোগ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করা হয়েছে।

বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ

জলাতঙ্ক রোগ মূলত র‍্যাবিস ভাইরাস থেকে হয়। যদি কোনো র‍্যাবিস ভাইরাসের সংক্রামনে আক্রান্ত কোনো প্রাণী অন্য কোনো প্রাণী বা মানুষকে কামড়ায় বা আচোড় দেয় তাহলে জলাতঙ্ক রোগটি ছড়িয়ে পড়ে। তাহলে বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এ বিষয়ে জানার পূর্বে আমাদের জেনে নেওয়া প্রয়োজন বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের সব লক্ষণ গুলো হল-
  • বিড়াল জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হলে বিড়াল শারীরিক ভাবে দুর্বল হয়ে যায়।
  • প্রচুর পরিমান জ্বর আসবে এমনকি প্যারালাইসিস ও হয়ে যেতে পারে।
  • বিড়াল জলাতঙ্কে আক্রান্ত হলে বিড়ালের হাঁটতে অসুবিধা হয়।
  • এই রোগে আক্রান্ত হলে বিড়ালের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা হতে পারে বা শ্বাস কষ্ট হয়।
  • এই রোগে আক্রান্ত হলে বিড়ালের মুখ দিয়ে অনবরত লালা নির্গত হয়।
  • বিড়ালের কোনো কিছু খেতে বা গিলতে সমস্যা হয়ে থাকে জলাতঙ্কে আক্রান্ত হয়ে থাকলে।
  • বিড়াল জলাতঙ্কে আক্রান্ত হলে বিড়াল দিসেহারা হয়ে যায়।
  • এমনকি বিড়াল এই রোগে আক্রান্ত হলে আচরণে পরিবর্তন আসেন। সেই সাথে পাগলের মতো আচারণ করে।
  • এই রোগে আক্রান্ত হলে বিড়াল হিংস্র হয়ে যাবে। সেই সাথে কামোড় ও আচোড় দিবে।
  • জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হলে বিড়াল অনেক ভয় পাবে।
  • এই রোগে আক্রান্ত হলে বিড়াল ভয় পেয়ে পানি পান করাও বন্ধ করে দিবে।
  • মূলত এগুলোই বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগ এর লক্ষণ। সুতরাং এগুলোর কোনো একটি লক্ষণ যদি আপনার প্রিয় বিড়ালের মাঝে দেখতে পান, তাহলে অবশ্যই দেরি না করে দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞ পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বিড়ালের নখের আচরে কি সমস্যা হয় 

আপনার প্রিয় বিড়াল যদি জলাতঙ্কের মতো ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে বিড়ালের নখের আচোড়েও আপনি জলাতঙ্কের মতো ভয়ংকর রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে আপনি হয়তো আপনার পোষা বিড়ালটি সম্পর্কে নিশ্চিত কিন্তু অন্যকোনো বিড়ালের ব্যাপারে তো নিশ্চিত নয়। এজন্য অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।

সেই সাথে যদি আপনাকে কোনো বিড়াল আচোড় দিয়ে থাকে, তাহলে প্রথমে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধের জন্য তরল অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে পারেন। যেমন- স্যাভলোন, ডেটল ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। তারপরে রক্ত বন্ধ করতে ক্ষতস্থানটি ভালোমতো পরিষ্কার করে গজ দিয়ে বেঁধে নিতে পারেন। এতে করে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে।
তবে আপনার ক্ষতর পরিমান যদি অতিরিক্ত বেশি হয়ে থাকে তাহলে দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে করে বিড়ালের আচোড়ের জন্য যদি আপনার কোনো সমস্যা হয়ে থাকে, তাহলে সেই সমস্যাটি দ্রুতই দ্রুর হয়ে যাবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন বিড়ালের নখের আচরে কি সমস্যা হয় এ বিষয়ে।

বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় 

আপনাকে যদি কোনো বিড়াল কামোড় দেয় বা আচোড় দেয় তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে কামোড়কৃত বা আচোড়কৃত স্থানের বা ক্ষত স্থানের গভিরা দেখতে হবে এবং সেই অনুযায়ী পরবর্তীতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

কেননা বিড়ালের কামোড়ের বা আচোড়ের ফলে যদি রক্তপাত হয়ে থাকে তাহলে রক্তকের সাথে র‍্যাবিস ভাইরাসের জীবাণুর সংমিশ্রণ ঘটে।আপনার ক্ষতস্থান যদি এরকম অবস্থায় চলে যায় তাহলে অবশ্যই দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে এবং টিকা নিতে হবে।

বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত গুলো হল-

বিড়াল যদি আপনাকে কামোড় দেয় বা আচোড় দিয়ে থাকে, তাহলে প্রথমে আপনাকে সেই ক্ষতস্থানের দিকে লক্ষ্য করতে হবে। যদি ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পাত না হয়, তাহলে ভয় পাওয়ার তেমন কারন নেই। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ক্ষতস্থানটিতে ভালো মতো অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের মাধ্যমে পরিষ্কার করে নিতে হবে।

তবে যদি ক্ষত স্থানের পরিমান যদি বেশি হয়ে থাকে এবং রক্তপাত হয়ে থাকে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তবে বিড়াল যদি আপনাকে কামোড় দেয় তাহলে অবশ্যই সেক্ষেত্রে আপনাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে টিকা দিতে হবে। কেননা পশুর কামোড়ের ফলে জলাতঙ্কের মতো ভয়াবহ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 
সুতরাং জলাতঙ্ক থেকে রক্ষা পেতে যত দ্রুত সম্ভব মাংসপেশি বা চামড়ায় টিকা নিতে হবে। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ বা শিশুর ক্ষেত্রে বিড়ালে কামড়ানোর ১ম, ৩য়, ৭ম, ১৪তম এবং ২৮তম দিনে টিকা দিতে হবে। তবে টিকা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর টিকা দিতে হবে। 

তাহলে বুঝতেই পারছেন বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়।তবে সবচেয়ে বেশি ভালো হয় আপনার প্রিয় পোষা বিড়ালকে যদি আগে থেকে এই র‍্যাবিস ভাইরাস প্রতিশোধক ভ্যাকসিন দিয়ে নেন। 

এতে করে আপনার বিড়ালেরও এই জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা কম থাকবে ফলে আপনাকে ছোট খাটো কামোড় বা আচোড় দিলেও তেমন কোনো ক্ষতির সম্ভাবনা থাকবেনা।

বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয়

বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে ভ্যাকসিন দিতে হয় এই বিষয়ে যেহেতু আর্টিকেলের উপরের অংশে জেনে গেছেন সেহেতু এখন আলোচনা করবো কত বিড়াল কামড়ালে কতগুলো ভ্যাকসিন দিতে হয় এ সম্পর্কে।
বিড়ালের কামোড় বা আচোড়ের ফলে যদি ক্ষত স্থানের সৃষ্টি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যমে ভ্যাকসিন নিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে ৪ টি ভ্যাকসিন দিতে হবে। ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম হল-
  • প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন- বিড়ালে কামড়ানোর ২৪ ঘন্টার মধ্যেই দিতে হবে।
  • দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন- এটি প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়ার ৩ দিন পরে দিতে হবে।
  • তৃতীয় ডোজ ভ্যাকসিন- এটি প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়ার ৭ দিন পরে দিতে হবে।
  • চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন- এটি প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়ার ১৪ দিন পরে দিতে হবে।
তাহলে বুঝতেই পারছেন বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয় এবং সেই সাথে অবশ্যই ভ্যাকসিন দেওয়ার পূর্বে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপরে দিবেন।

বিড়ালের কামড়ের ভ্যাকসিনের দাম কত 

আপনাকে যদি বিড়ালে কামোড় দেয়, তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যাবিস ভ্যাকসিন নিতে হবে। বিড়ালের কামোড়ের জন্য আপনাকে চারটির মতো ভ্যাকসিন নিতে হবে। যেগুলো আপনি আপনার উপজেলা বা জেলার সরকারি হাসপাতালে পেয়ে যাবেন। 

কিন্তু যদি না পান তাহলে এই ভ্যাকসিন গুলোর দাম কোম্পানিভেদে প্রায় ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে।নিম্নে কিছু কোম্পানির ভ্যাকসিনের মূল্য তালিকা দেওয়া হল-

ক্রমিক নাম্বার

ভ্যাকসিনের নাম 

ভ্যাকসিনের মূল্য 

০১

Verorab- ভেরোরাব

১০০০ টাকা

০২

Rabipur-রবিপুর

৬৫০ টাকা

০৩

Rabix VC- র‍্যাবিক্স ভিসি

৫০০ টাকা

০৪

Rabivax- রবিভ্যাক্স

৫০০ টাকা

তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, বিড়ালের কামড়ের ভ্যাকসিনের দাম কত টাকা।

বিড়াল বাচ্চা কামড়ালে কি ভ্যাকসিন দিতে হয়

আপনাকে যদি বাচ্চা বিড়াল কামড়াই আর সেই বিড়ালের যদি র‍্যাবিস ভাইরাস থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভ্যাকসিন দিতে হবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, বিড়াল বাচ্চা কামড়ালে কি ভ্যাকসিন দিতে হয় এ সম্পর্কে।

বিড়াল কে কি কি টিকা দিতে হয়

বিড়ালের বয়স তিন মাস হলে অবশ্যই বিড়ালকে জলাতঙ্কের হাত থেকে রক্ষা করতে র‍্যাবিস ভ্যাকসিন দিতে হবে এবং বিড়ালের বয়স ৪৫ দিন হলে অবশ্যই ফ্লো ভ্যাকসিন দিতে হবে। অবশ্যই ভেকসিন গুলো একজন বিশেষজ্ঞ পশু চিকিৎসকের মাধ্যমে ভ্যাকসিন গুলো বিড়ালকে দিয়ে নিবেন।তবে একটি বিষয় স্মরণ রাখতে হবে সেটি হল-
যেদিন আপনার বিড়ালকে ভ্যাকসিন দিবেন সেইদিন থেকে ঠিক এক বছরের মাথায় আবারও ভ্যাকসিন দুইটি দিতে হবে। আর এই ভাবে প্রতি বছরই আপনার বিড়ালকে ও নিজের পরিবারকে সুস্থ্য রাখার জন্য অবশ্যই ২ টি করে ভ্যাকসিন বিড়ালকে দিতে হবে।তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, বিড়াল কে কি কি টিকা দিতে হয় এ সম্পর্কে।

বিড়াল কামড়ালে কত টি ইনজেকশন দিতে হয়

আপনাকে যদি বিড়াল কামোড় দিয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রায় ৪টি ভ্যাকসিন দিতে হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, বিড়াল কামড়ালে কত টি ইনজেকশন দিতে হয় এ সম্পর্কে

বিড়ালের কামড়ে কি ইনজেকশন নিতে হয়

আপনাকে যদি বিড়াল কামোড় দিয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইনজেকশন বা ভ্যাকসিন বা টিকা দিতে হবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, বিড়ালের কামড়ে কি ইনজেকশন নিতে হয়।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ইতিমধ্যে জেনে গেছেন। সুতরাং আপনাকে যদি বিড়ালে কামড়াই, তাহলে অবশ্যই ২৪ ঘন্টার মধ্যে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভ্যাকসিন দিবেন।

সেই সাথে আপনার বাড়িতে যদি পোষা বিড়াল থাকে, তাহলে অবশ্যই সেই বিড়ালকে নিয়মিত ভ্যাকসিন দিতে হবে। তাহলে আপনার প্রিয় বিড়ালটি ভালো ও সুস্থ্য থাকবে সেই সাথে আপনার পুরো পরিবারও ভালো এবং সুস্থ্য থাকবে।
আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করুন। আমাদের আকজের আর্টিকেলের কোনো তথ্য যদি আপনার নিটক ভুল প্রমাণিত হয়ে থাকে, তাহলে অনুগ্রহ করে সঠিক তথ্য সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

সেই সাথে আজকের আর্টিকেলটি আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং সেই সাথে সকল ধরনের তথ্যপতে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;

comment url